বা ঙা ল না মা

Posts Tagged ‘বাঙাল রান্না’

আমোদিনীর হেঁশেল – তৃতীয় পর্ব

Posted by bangalnama on October 25, 2009


(দ্বিতীয় পর্বের পর)


গ্রীষ্মের দিন শেষ হতেই শুরু হয় বর্ষার দিন। আর বর্ষার দিনের পর আসে সেই কুয়াশা-ঢাকা ভোরবেলা, গুচ্ছে গুচ্ছে কাশফুলের বান আর আসে বাঙালীদের প্রিয় পার্বণ – বিশ্বকর্মাপুজো, দূর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো, ঈদ…


আমোদিনী দৈনিক রান্নার সীমানা পেরিয়ে সেই পার্বণের বিশেষ রান্নার জোগাড় করতেন। একটু হয়তো তেল বা ঘিয়ের ভাণ্ডার লুটে নিতেন এই সময়। পার্বণ তো! আনন্দের দিনে কি আর হিসাব-নিকাশ করা যায়? আমোদিনীর হেঁশেল থেকে দু’টো হারানো খাদ্যের সন্ধান আজ জানাই।


প্রথমটা হল ‘কাওইনের চালের পোলাও’ এবং দ্বিতীয়টা ‘আমাদার সন্দেশ।’

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in খানা-পিনা, বরিশাল, বাংলাদেশ, রান্না, সংস্কৃতি, কৃষ্টি | Tagged: , , , | 9 Comments »

আমোদিনীর হেঁশেল – দ্বিতীয় পর্ব

Posted by bangalnama on August 31, 2009


(প্রথম পর্বের পর)

“নসনের বাবার মাথায় আইজ়কা আবার কি ক্যারা ঢুইক্যা গেল!”—আমোদিনীর চোখেমুখে আতঙ্কের প্রকাশ।

আজ ওনার স্বামী বাজার থেকে একগুচ্ছ পাকা কলা নিয়ে এসেছেন। আবার! শুধু পাকা নয়- এক্কেবারে বেশি পাকা। যেগুলোকে ‘বাজা’ কলা বলা হয়। কলার খোসাগুলো কালো হতে লেগেছে। ভেতরগুলো ল্যাশপ্যাশে। দোকানদার খদ্দের না পেয়ে, অনুকূল বাবুকে অনেকগুলো কলা খুব শস্তা দামে বিক্রি করে দিয়েছেন। অনুকূল বাবু খুব খুশি, কারণ এই পাকা কলা দিয়ে ওনার প্রিয়তম কলার বড়া বানানো যাবে।

খুব খুশি মনে বাড়ির দিকে চলেছেন – বাজারের থলিতে এক বিশাল গুচ্ছ কলা।

বাড়ি এসেই আমোদিনীর বকা খেয়ে ওনার মনটা দমে গেল। মুখ কাচুমাচু করে বাজারের ঝোলাটা রান্নাঘরের পাশে রেখে দেন। আমোদিনী গজ্গজ্ করতে করতে থলের থেকে কলা গুলো বার করলেন। এত গুলো কলা! বড়া বানাতে অনেক তেল খরচা হবে যে! আট জন সন্তানের জন্যে কত গুলো বড়া বানাতে হবে! তার উপর গণু, নসন, পাখি, ননি, গৌরী – সবাই কলার বড়া ভালবাসে। মাথা নেড়ে শুরু করলেন বড়া বানাতে।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in বরিশাল, রান্না, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, স্মৃতিচারণা | Tagged: , , , , , | 2 Comments »

আমোদিনীর হেঁশেল

Posted by bangalnama on July 6, 2009


আমোদিনী সেন শ্বশুরবাড়ি চললে – বারো বছরের মেয়ে। ইংরাজি ক্যালেন্ডারে সাল ১৯০০। মেয়েটির কোনও স্কুলে বা বাড়িতে ধারাবাহিকভাবে পড়াশুনো করা হয়নি। তবুও দাদাদের দেখে দেখে তাদের কাছ থেকে লিখতে আর পড়তে শিখেছে, বেশ ভালই শিখে ফেলেছে। বুদ্ধি অতি চৌকস, সবকিছুতে প্রশ্ন আছে – কে? কবে? কিভাবে? কেন? কেন? কেন?

অল্প বয়সেই রান্না শিখেছে, আর সে কি সাধারণ রান্না! ঢাকা-বিক্রমপুরের বিখ্যাত রান্না, তবে নিজের পছন্দমত এক-আধটুকু বদলে নেওয়া। শ্বশুরবাড়ি গিয়ে আমোদিনী শ্বশুরমশাইকে নিজের বাবার মতন করে পেল – স্নেহশীল, ধৈর্য্যবান – এবং তিনি পেলেন ছোট্ট আমোদিনীকে তাঁর কন্যাসন্তান হিসেবে। আমোদিনীর হেঁশেল এখান থেকেই শুরু হয়।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in চট্টগ্রাম, ঢাকা, রান্না, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, স্মৃতিচারণা | Tagged: , , , , , , , | 4 Comments »