বৃষ্টি সঈদ লিখলেন হুমায়ুন আহমেদ-এর সাহিত্য-নির্মাণ নিয়ে নিজস্ব অনুভূতির কথা। বৃষ্টির হুমায়ুন-তৃপ্তি প্রসারিত হলো তাঁর প্রবাসে বেড়ে-ওঠা ছেলে-মেয়ের কথনেও; রূবাইয়াৎ ও রূকাইবা-র কাছে শিকড়ের গন্ধ নিয়ে আসে হুমায়ুনের লেখা –
জনমে-প্রজন্মে, হুমায়ূন আহমেদ
বৃষ্টি সঈদ, রূবাইয়াৎ এবং রূকাইবা
বৃষ্টি:
১৩ই নভেম্বরে লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর বয়েস ৬০ ছুঁয়ে গেল…
সুইট সিক্স টি’র এই লেখক গত পঁয়ত্রিশ বছর ধরে লিখে চলেছেন তাঁর অসম্ভব আবেগ-আক্রান্ত মন নিয়ে। লেখায় মধ্যে দিয়ে মানুষের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম আবেগ-অনুভূতি গুলো ছবির মত একেঁ চলেছেন অত্যন্ত সাবলীল আর নিখুঁত রেখায় টানে, অবিরাম, অবিরল, অক্লেশে।
তাই পড়ার সময়, আমরা, পাঠকেরা ,চরিত্রগুলোর সাথে হাসি, কাঁদি, ভালোবাসি, আপনবেগে পাগলপারা নদীর মত। তো, বাঙলাদেশের কাঁটাতার-এর বেড়া টপকে পশ্চিমবাংলার বিশাল এক পাঠককুলেরও মনে ঠাঁই নেওয়া এই লেখকের লেখার মধ্যে আছেটা কি? কেন তাঁর নতুন বই বের হবার এক হপ্তার মধ্যে দ্বিতীয় সংস্করণের প্রয়োজন হয়! কেন বাংগালী এইভাবে ‘হুমায়ূন জ্বরে’ আক্রান্ত?