বা ঙা ল না মা

Posts Tagged ‘সাহিত্য’

জনমে-প্রজন্মে, হুমায়ূন আহমেদ

Posted by bangalnama on January 19, 2009


বৃষ্টি সঈদ লিখলেন হুমায়ুন আহমেদ-এর সাহিত্য-নির্মাণ নিয়ে নিজস্ব অনুভূতির কথা। বৃষ্টির হুমায়ুন-তৃপ্তি প্রসারিত হলো তাঁর প্রবাসে বেড়ে-ওঠা ছেলে-মেয়ের কথনেও; রূবাইয়াৎ ও রূকাইবা-র কাছে শিকড়ের গন্ধ নিয়ে আসে হুমায়ুনের লেখা –

জনমে-প্রজন্মে, হুমায়ূন আহমেদ

বৃষ্টি সঈদ, রূবাইয়াৎ এবং রূকাইবা

humayun_ahmed

বৃষ্টি:

১৩ই নভেম্বরে লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর বয়েস ৬০ ছুঁয়ে গেল…

সুইট সিক্স টি’র এই লেখক গত পঁয়ত্রিশ বছর ধরে লিখে চলেছেন তাঁর অসম্ভব আবেগ-আক্রান্ত মন নিয়ে। লেখায় মধ্যে দিয়ে মানুষের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম আবেগ-অনুভূতি গুলো ছবির মত একেঁ চলেছেন অত্যন্ত সাবলীল আর নিখুঁত রেখায় টানে, অবিরাম, অবিরল, অক্লেশে।

তাই পড়ার সময়, আমরা, পাঠকেরা ,চরিত্রগুলোর সাথে হাসি, কাঁদি, ভালোবাসি, আপনবেগে পাগলপারা নদীর মত। তো, বাঙলাদেশের কাঁটাতার-এর বেড়া টপকে পশ্চিমবাংলার বিশাল এক পাঠককুলেরও মনে ঠাঁই নেওয়া এই লেখকের লেখার মধ্যে আছেটা কি? কেন তাঁর নতুন বই বের হবার এক হপ্তার মধ্যে দ্বিতীয় সংস্করণের প্রয়োজন হয়! কেন বাংগালী এইভাবে ‘হুমায়ূন জ্বরে’ আক্রান্ত?

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ঔপন্যাসিক, ফিরে দেখা, সাহিত্য, স্মৃতিচারণা | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , | 3 Comments »

নিষিদ্ধ নামের সন্ধানে – ২

Posted by bangalnama on October 22, 2008


(প্রথম কিস্তি এখানে পড়ুন..)

অনুবাদক সরোজ দত্ত

কবিতা অনুবাদ করার ক্ষেত্রেও সরোজ দত্ত কোনো এক্সপেরিমেন্টেশনের মধ্যে যাননি। সহজ-সরল ভাবে করেছেন গোটা কাজটা। প্রয়োজনের ভাষাকে গ্রহণ করেছেন অনুবাদের শরীর-নির্মাণের জন্যে। ভাষার অ্যরাবেস্ক তৈরি না করেও যে কবিতাকে মনগ্রাহী করে তোলা যায়, তার প্রমাণ ছড়িয়ে আছে তাঁর করা অনুবাদগুলোর মধ্যে। আগেই বলেছি, সরোজ দত্ত বিষয়ের দিকে নজর দিয়েছেন অনেক বেশি তাঁর কন্টেন্ট নিয়েই কারবার। অন্যদের মত আঙ্গিক নিয়ে অতটা ভাবেননি। নিজের সৃষ্টির রসে মজে যাবার চেয়ে পলিটিকাল কমিটমেন্টকে দেখেছেন অনেক বড় করে। অনুবাদ করার জন্যেও তাই বেছে নিয়েছিলেন মায়াকভস্কি, পরভেজ শাহিদি, ইকবাল, ভাসপারভ, চেন ঈ প্রমুখদের। তাঁর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল কম্যুনিকেট করা এবং তিনি তা করেছেন সাফল্যের সাথে। এরমধ্যে যেটা শিক্ষণীয়, তা হল, উনি কোনভাবেই কবিতার নান্দনিক মূল্যকে ছোট করেননি; আবার নান্দনিক নির্মাণের স্বার্থে বিষয়বস্তুকেও জলাঞ্জলি দেননি। সমতা বজায় রেখেছেন কন্টেন্টকে প্রাধান্য দিয়ে। কখনো কখনো কবিতার টাইম অ্যান্ড স্পেস ভেঙ্গেছেন, কিন্তু তা বিষয়বস্তুর সাথে সঙ্গতি রেখেই আরো ভালভাবে বললে, বিষয়বস্তুকে আরো গভীরভাবে অনুভব করার জন্যে। গদ্য অনুবাদের ক্ষেত্রেও এই একই দৃষ্টিভঙ্গীর প্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়।

চোদ্দ-পনেরো বছর বয়স থেকে বাড়ির হাতে-লেখা পত্রিকা মঞ্জরীতে কবিতা লেখা শুরু করেন সরোজ দত্ত। ওই পত্রিকার সম্পাদকও ছিলেন তিনিই। মৌলিক কবিতা লেখায় অনেকটা সময় অতিবাহিত করার পর তিনি শুরু করেন কবিতা অনুবাদ করা। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি পর্যায়ে তিনি প্রায় চব্বিশটি কবিতা অনুবাদ করেন। সেই সময়ে সরোজ দত্ত ছিলেন বাংলার কম্যুনিস্ট পার্টির মুখপত্র দৈনিক স্বাধীনতার সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য এবং নিউজ এডিটর। স্বাধীনতা পত্রিকাতেই মূলতঃ এইসব অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। আজও কম্যুনিস্ট ভেটেরানদের মুখে মুখে ঘোরে সরোজ দত্তর করা ভাসপারভ বা পাবলো নেরুদা বা প্যাট্রিক লুয়াম্বা বা মাও-সে-তুঙের কবিতার অনুবাদ। সারাজীবন ধরে সরোজ দত্ত সেইসব কবিতাই লিখেছেন, বা অনুবাদ করেছেন, যা সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খার দলিল। তাঁর সাহিত্যিক জীবন এবং রাজনৈতিক স্বত্তা একটাই বিন্দুতে এসে মিলেছে – যার নাম বিপ্লব!

বাকি অংশটি এখানে পড়ুন…

Posted in রাজনীতি, সাহিত্য | Tagged: , , , , , | 6 Comments »