বা ঙা ল না মা

Archive for the ‘সাহিত্য’ Category

An Attempt at a Critical Overview of Amitav Ghosh’s Body of Work

Posted by bangalnama on March 11, 2009


Amitav Ghosh is my kind of writer. He doesn’t have the masterful genius of a Rushdie or a Naipaul nor perhaps the eccentric erudition of a Seth, nor the poignancy of Lahiri in detailing little everyday experiences. He writes with an anthropologist’s precision, taking care to situate his characters and themes in a well-defined historical context. He loves to dwell in those little-explored spaces where cultures intersect and identities emerge, classes collide and languages melt into each other, and equipped with his gift for lucid prose and power to relate in a way that is at once modest and deep, comes away as being extremely convincing for his pains. What’s more he has written consistently over twenty years and seems to improve with almost every book, and manages to remain fashionable in academia, and attractive to the lay reader, at the same time. These are no mean achievements in today’s bustling world of Indo-Anglian writing.


When you read the likes of Orwell there are moments when you jump up and say “Yess! that’s exactly what I feel too”. With a clever little narrative device, the author has articulated a little piece of your Weltanschaung, perhaps better than you yourself could have ever put it . Such literary resonances oftentimes happen with Ghosh too, not least the “compass on an atlas” episode from “The Shadow Lines” where the narrator picks up an old atlas and with a compass centered on Khulna draws out an arc through Srinagar. It flashes upon him that Chengdu and Chiang Mai, places one would have barely heard of, are closer to Calcutta than Kashmir is, and yet happenings in the Hazratbal shrine in that faraway valley could set off riots in Bangladesh, to be symmetrically reflected in Calcutta. This “yess” moment in one broad sweep ( like the compass’s swinging arc), ponders on the ironies of borders, on the meaning of identity, on the problematics of nation-states and expresses an aspiration towards a certain universal humanism. Read the rest of this entry »

Posted in ইতিহাস, উত্তর-ঔপনিবেশিকতা, ঔপন্যাসিক, বেঙ্গল রেনেসাঁ, সাহিত্য, writers of South-Asian origin | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 12 Comments »

গুরু

Posted by bangalnama on February 21, 2009


ইউ ছাঁট কেতা যুক্ত মহানায়কের ভূত ভেবে ধান্দা করছেন, শিগগির মাসীমা দের ডেকে একটি ড্রিম ডেট ঘুষ দেবেন? না, অজান্তেই ‘দেব’ মিস করে গেছি ঠাউরে রচনাবলী থেকে ঝুল ঝারতে উদ্যত? আরে, রিলাক্স। হাত পা ছেডে় দিন। চা-এর ঠেকে, খেলার মাঠে, ইউনিয়ন অফিসে, যেখানে নিত্যনতুন গুরু ডাউনলোড হচ্ছে, সেখানে এরম চমকালে চলে? যে যেখানে আছেন (বসে বা দাঁডি়যে়), একটু ঢিলে দিযে় দিন, এটাই অনুরোধ। আরও ভাল, টুক করে গান চালিযে় দিন নাহয়।

হ্যাঁ, ঐটি। অপেক্ষা করুন, চন্দ্রবিন্দু কিক মারবে আস্তে। তখন দেখবেন, আপনার অতি পরিচিত বাংলা ভাষাটি দারুন সাবলীল হযে় মেস ঘরের বেওযা়রিশ হাওযা় দের সাথে খেযা়লখুশী উড়ছে। সেটিকে গাযে় জডি়যে় নিতে পারেন, নিজের মত করে। দেখে অবাক হতে পারেন, সাহিত্য দর্শন মারিযে় আসা আপনার রিফাইনড জীবনবোধ টুকুও এই সীমিংলি-চ্যাংডা় গানগুলির সাথে কি সুন্দর খাপে খাপ ফিট! এনলাইটেনমেন্ট এভাবেই আসেন। আর সব যুগেই তিনি হাজিরা দেন পকেটে এই প্রশ্ন নিয়ে:

আপনি কে?

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কলকাতা, বাংলা ব্যান্ড, ভাষা, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, সাহিত্য | Tagged: , , , , , , , , | 7 Comments »

কুট্টি

Posted by bangalnama on January 21, 2009


“কুট্টি রেসে গিয়ে বেট্‌ করেছে এক অতি নিকৃষ্ট ঘোড়া। এসেছে সর্বশেষে। তার এক বন্ধু — আরেক কুট্টি — ঠাট্টা করে বললে, ‘কি ঘোড়া (উচ্চারণ অবশ্য ‘গোরা’ — আমি বোঝবার সুবিধের জন্য সেগুলো বাদ দিয়েই লিখেছি) লাগাইলায় মিয়া!  আইলো সক্কলের পিছনে?’

কুট্টি দমবার পাত্র নয়। বললে, ‘কন্‌ কি কত্তা! দ্যাখলেন না, যেন বাঘের বাচ্চা — বেবাকগুলিরে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল!’

কুট্টি সম্প্রদায়ের সঙ্গে পুব-পশ্চিম উভয় বাঙলার রসিকমন্ডলীই একদা পরিচিত ছিলেন। নবীনদের জানাই, এরা ঢাকা শহরের খানদানী গাড়োয়ান-গোষ্ঠী। মোগল সৈন্যবাহিনীর শেষ ঘোড়সওয়ার বা ক্যাভালরি। রিক্‌শার অভিসম্পাতে এরা অধুনা লুপ্তপ্রায়। বহুদেশ ভ্রমণ করার পর আমি নির্ভয়ে বলতে পারি, অশিক্ষিত জনের ভিতর এদের মত witty (হাজির-জবাব এবং সুরসিক বাক্‌-চতুর) নাগরিক আমি দিল্লী-হিল্লী কলোন-বুলোন কোথাও দেখিনি।

এই নিন একটি ছোট ঘটনা। প্রথম পশ্চিম বাঙলার ‘সংস্করণ’টি দিচ্ছি। এক পয়সার তেল কিনে এনে বুড়ি দেখে তাতে একটা মরা মাছি। দোকানীকে গিয়ে অনুযোগ জানাতে সে বললে, ‘এক পয়সার তেলে কি তুমি মরা হাতি আশা করেছিলে!’ এর রাশান সংস্করণটি আরো একটু কাঁচা। এক কপেকের (মাত্র এক পয়সা) রুটি কিনে ছিঁড়ে দেখে তাতে এক টুকরো ন্যাকড়া। দোকানীকে অনুযোগ করাতে সে বললে, ‘এক কপেকের রুটির ভিতর কি তুমি আস্ত একখানা হীরের টুকরো আশা করেছিলে?’ এর ইংরিজি ‘সংস্করণে’ আছে, এক ইংরেজ রমণী এক শিলিঙে এক জোড়া মোজা কিনে এনে বাড়িতে দেখেন তাতে একটি ল্যাডার নেই (অর্থাৎ মই — মোজার একটি টানা সূতো ছিঁড়ে গেলে পড়েনের সূতো একটার পর একটা যেন মইয়ের এক একটা ধাপ-কাঠির মত দেখায় বলে ওর নাম ল্যাডার)। দোকানীকে অনুযোগ জানাতে সে বললে, ‘এক শিলিঙের মোজাতে কি আপনি, ম্যাডাম, একখানা রাজকীয় মার্বেল স্টেয়ারকেস্‌ আশা করেছিলেন!’

এবারে সর্বশেষে শুনুন কুট্টি সংস্করণ। সে একখানা ঝুরঝুরে বাড়ি ভাড়া দিয়েছে পুলিশের এস.ই. -কে। বর্ষাকালে কুট্টিকে ডেকে নিয়ে তিনি দেখাচ্ছেন, এখানে জল ঝড়ছে, ওখানে জল পড়ছে, — জল জল সর্বত্র জল পড়ছে। পুলিশের লোক বলে কুট্টি সাহস করে কোনো মন্তব্য বা টিপ্পনি কাটতে পারছে না — যদিও প্রতি মুহূর্তেই মাথায় খেলছে বিস্তর। শেষটায় না থাকতে পেরে বেরবার সময় বললে, ‘ভাড়াতো দ্যান্‌ কুল্লে পাঁচটি টাকা। পানি পড়বে না, তো কি শরবৎ পড়বে?’

কুট্টি সম্বন্ধে আমি দীর্ঘতর আলোচনা অন্যত্র করেছি — পাঠক সেটি পড়ে দেখতে পারেন। আমার শোক-পরিতাপের অন্ত নেই যে, এ সম্প্রদায় প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে চললো। আমি জানি এদের উইট্‌, এদের রিপার্টি লেখাতে ও ছাপাতে সঠিক প্রকাশ করা যায় না; কিন্তু তৎসত্ত্বেও এ-সম্প্রদায় সম্পূর্ণ লোপ পাওয়ার পূর্বে পুব বাঙলার কোনো দরদীজন যদি এদের গল্পগুলির একটি সংগ্রহ প্রকাশ করেন, তবে তিনি উভয় বাঙলার রসিকমন্ডলীর ধন্যবাদার্হ হবেন।”

খোশগল্প, সৈয়দ মুজতবা আলী

[প্রতিলিখন -দেবর্ষি]

Posted in ইতিহাস, ঢাকা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, সাহিত্য, হাস্যরস | Tagged: , , , , , | Leave a Comment »

জনমে-প্রজন্মে, হুমায়ূন আহমেদ

Posted by bangalnama on January 19, 2009


বৃষ্টি সঈদ লিখলেন হুমায়ুন আহমেদ-এর সাহিত্য-নির্মাণ নিয়ে নিজস্ব অনুভূতির কথা। বৃষ্টির হুমায়ুন-তৃপ্তি প্রসারিত হলো তাঁর প্রবাসে বেড়ে-ওঠা ছেলে-মেয়ের কথনেও; রূবাইয়াৎ ও রূকাইবা-র কাছে শিকড়ের গন্ধ নিয়ে আসে হুমায়ুনের লেখা –

জনমে-প্রজন্মে, হুমায়ূন আহমেদ

বৃষ্টি সঈদ, রূবাইয়াৎ এবং রূকাইবা

humayun_ahmed

বৃষ্টি:

১৩ই নভেম্বরে লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর বয়েস ৬০ ছুঁয়ে গেল…

সুইট সিক্স টি’র এই লেখক গত পঁয়ত্রিশ বছর ধরে লিখে চলেছেন তাঁর অসম্ভব আবেগ-আক্রান্ত মন নিয়ে। লেখায় মধ্যে দিয়ে মানুষের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম আবেগ-অনুভূতি গুলো ছবির মত একেঁ চলেছেন অত্যন্ত সাবলীল আর নিখুঁত রেখায় টানে, অবিরাম, অবিরল, অক্লেশে।

তাই পড়ার সময়, আমরা, পাঠকেরা ,চরিত্রগুলোর সাথে হাসি, কাঁদি, ভালোবাসি, আপনবেগে পাগলপারা নদীর মত। তো, বাঙলাদেশের কাঁটাতার-এর বেড়া টপকে পশ্চিমবাংলার বিশাল এক পাঠককুলেরও মনে ঠাঁই নেওয়া এই লেখকের লেখার মধ্যে আছেটা কি? কেন তাঁর নতুন বই বের হবার এক হপ্তার মধ্যে দ্বিতীয় সংস্করণের প্রয়োজন হয়! কেন বাংগালী এইভাবে ‘হুমায়ূন জ্বরে’ আক্রান্ত?

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ঔপন্যাসিক, ফিরে দেখা, সাহিত্য, স্মৃতিচারণা | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , | 3 Comments »

তসলিমা নাসরিন – মানবতার একটি আলোকশিখা।

Posted by bangalnama on November 9, 2008


taslima_4

(১)ভূমিকা

নিজেকে এই সমাজের চোখে আমি নষ্ট বলতে ভালবাসি। …নারীর শুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্ত নষ্ট হওয়ানষ্ট না হলে এই সমাজের নাগপাশ থেকে কোনও নারীর মুক্তি নেই। সেই নারী সত্যিকারের সুস্থ ও মেধাবী মানুষ, লোকে যাকে নষ্ট বলে

নষ্ট মেয়ের নষ্ট গদ্য তসলিমা নাসরিনের লেখা একটি বিখ্যাত কিংবা কুখ্যাত বই। সেই বইটির মুখবন্ধে এই কথাগুলি তিনি লিখেছিলেন। লিখেছিলেন মানুষকে মানবতার আলোয় নতুন করে মনুষ্যত্বকে উপলব্ধি করার জন্য। লিখেছিলেন সেই আদিম পুরুষপ্রধান পিতৃতান্ত্রিক সমাজকে লক্ষ্য করে। লিখেছিলেন একটি সুন্দর, সুস্থ সমাজব্যবস্থার স্বপ্ন বুকে নিয়ে, যে সমাজ পক্ষপাতদোষে দুষ্ট নয়। যে সমাজে নারীর মূল্য তার রূপ দিয়েই নির্ধারিত হবে না, নির্ধারিত হবে তার বিদ্যায়, গুণে, প্রেমে, উন্নতস্পর্দ্ধীমনে, দুঃসাহসিকতায়, সত্যনিষ্ঠায় আর সৃজনীশক্তির যথার্থমূল্যে।

এই নষ্ট সমাজ ওত পেতে আছে, ফাঁক পেলেই মেয়েদের নষ্ট উপাধি দেবে। সমাজের নষ্টামি এতদূর বিস্তৃত যে, ইচ্ছে করলেই মেয়েরা তার থাবা থেকে গা বাঁচাতে পারে না। (নির্বাচিত কলাম পৃ ১৭) নিজের জীবনের শত শত ঘটনা বা দুর্ঘটনায়, এই সমাজের সম্পর্কে এইরূপ সত্য মন্তব্য করতে পেরেছিলেন তসলিমা। বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ধর্ম, নারীবাদ, মানবতাবাদ, সাহিত্য, Religious Fundamentalism | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 18 Comments »

নিষিদ্ধ নামের সন্ধানে – ২

Posted by bangalnama on October 22, 2008


(প্রথম কিস্তি এখানে পড়ুন..)

অনুবাদক সরোজ দত্ত

কবিতা অনুবাদ করার ক্ষেত্রেও সরোজ দত্ত কোনো এক্সপেরিমেন্টেশনের মধ্যে যাননি। সহজ-সরল ভাবে করেছেন গোটা কাজটা। প্রয়োজনের ভাষাকে গ্রহণ করেছেন অনুবাদের শরীর-নির্মাণের জন্যে। ভাষার অ্যরাবেস্ক তৈরি না করেও যে কবিতাকে মনগ্রাহী করে তোলা যায়, তার প্রমাণ ছড়িয়ে আছে তাঁর করা অনুবাদগুলোর মধ্যে। আগেই বলেছি, সরোজ দত্ত বিষয়ের দিকে নজর দিয়েছেন অনেক বেশি তাঁর কন্টেন্ট নিয়েই কারবার। অন্যদের মত আঙ্গিক নিয়ে অতটা ভাবেননি। নিজের সৃষ্টির রসে মজে যাবার চেয়ে পলিটিকাল কমিটমেন্টকে দেখেছেন অনেক বড় করে। অনুবাদ করার জন্যেও তাই বেছে নিয়েছিলেন মায়াকভস্কি, পরভেজ শাহিদি, ইকবাল, ভাসপারভ, চেন ঈ প্রমুখদের। তাঁর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল কম্যুনিকেট করা এবং তিনি তা করেছেন সাফল্যের সাথে। এরমধ্যে যেটা শিক্ষণীয়, তা হল, উনি কোনভাবেই কবিতার নান্দনিক মূল্যকে ছোট করেননি; আবার নান্দনিক নির্মাণের স্বার্থে বিষয়বস্তুকেও জলাঞ্জলি দেননি। সমতা বজায় রেখেছেন কন্টেন্টকে প্রাধান্য দিয়ে। কখনো কখনো কবিতার টাইম অ্যান্ড স্পেস ভেঙ্গেছেন, কিন্তু তা বিষয়বস্তুর সাথে সঙ্গতি রেখেই আরো ভালভাবে বললে, বিষয়বস্তুকে আরো গভীরভাবে অনুভব করার জন্যে। গদ্য অনুবাদের ক্ষেত্রেও এই একই দৃষ্টিভঙ্গীর প্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়।

চোদ্দ-পনেরো বছর বয়স থেকে বাড়ির হাতে-লেখা পত্রিকা মঞ্জরীতে কবিতা লেখা শুরু করেন সরোজ দত্ত। ওই পত্রিকার সম্পাদকও ছিলেন তিনিই। মৌলিক কবিতা লেখায় অনেকটা সময় অতিবাহিত করার পর তিনি শুরু করেন কবিতা অনুবাদ করা। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি পর্যায়ে তিনি প্রায় চব্বিশটি কবিতা অনুবাদ করেন। সেই সময়ে সরোজ দত্ত ছিলেন বাংলার কম্যুনিস্ট পার্টির মুখপত্র দৈনিক স্বাধীনতার সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য এবং নিউজ এডিটর। স্বাধীনতা পত্রিকাতেই মূলতঃ এইসব অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। আজও কম্যুনিস্ট ভেটেরানদের মুখে মুখে ঘোরে সরোজ দত্তর করা ভাসপারভ বা পাবলো নেরুদা বা প্যাট্রিক লুয়াম্বা বা মাও-সে-তুঙের কবিতার অনুবাদ। সারাজীবন ধরে সরোজ দত্ত সেইসব কবিতাই লিখেছেন, বা অনুবাদ করেছেন, যা সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খার দলিল। তাঁর সাহিত্যিক জীবন এবং রাজনৈতিক স্বত্তা একটাই বিন্দুতে এসে মিলেছে – যার নাম বিপ্লব!

বাকি অংশটি এখানে পড়ুন…

Posted in রাজনীতি, সাহিত্য | Tagged: , , , , , | 6 Comments »