বা ঙা ল না মা

Archive for the ‘সংগীত’ Category

সিলেট-কাছাড়ের বাউল পরম্পরা

Posted by bangalnama on December 22, 2010


– লিখেছেন সঞ্জীব দেবলস্কর

যদিও দুটি অঞ্চল দুটি ভিন্ন রাষ্ট্রের অন্তর্গত, তবু সিলেট-কাছাড়কে আমরা একটি শব্দবন্ধে আনছি – কারণ প্রাচীন, মধ্যযুগ পেরিয়ে আধুনিক যুগ পর্যন্ত এই অঞ্চলটি একটি একক সাংস্কৃতিক অঞ্চল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এই অঞ্চলটির লোকায়ত জীবন এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দিকে দৃষ্টিপাত করলে আমরা আশ্চর্য্যজনকভাবে সমন্বয়ধর্মী, উদার এবং সংস্কারমুক্ত একটি সংস্কৃতির পরিচয় পাই। সাংস্কৃতিক দিকে এই অঞ্চলটি শাহজালাল-শ্রীচৈতন্যেরই অঞ্চল। এখানে সুফিতত্ত্ব এবং বৈষ্ণবতত্ত্ব মিলে-মিশে এক হয়েছে। মধ্যযুগে যে সুফিমতের ইসলাম ধর্ম এখানে এসেছিল এর সঙ্গে বাংলা প্রচলিত যোগমার্গ এবং অন্যান্য আধ্যাত্মিক সাধন মার্গের একটা সমন্বয় গড়ে উঠেছে। শাহজালাল-শ্রীচৈতন্যের আত্মপ্রকাশের পূর্বে, দশম-একাদশ শতকে এই অঞ্চলটিতে বৌদ্ধ সহজিয়া দর্শন ও সাধনতত্ত্ব প্রচলিত ছিল।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কবিতা, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, সাহিত্য, সিলেট | Leave a Comment »

‘…..তারই কিছু রং’

Posted by bangalnama on December 31, 2009


“তিনটে এক্সট্রা হবে, দাদা?”


তখনও অর্কুট আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলেনি জীবনকে। স্কুল-কলেজের কয়েকজন ছাড়া খুব একটা বন্ধুত্বও নেই বিশেষ কারুর সঙ্গে। ফলে শহরে কি কি ঘটছে বা ঘটতে চলেছে, চটজলদি খবরও পাই না। এমনি কোনো এক শুক্রবার কলেজে গিয়ে খবরটা পেয়েই সোজা কলামন্দির।


সেই প্রথম, একা। হলের সামনে ইতিউতি জটলা, সবাই সব্বাইকে চেনে বোধহয়। বড় একা লেগেছিল। আঁধার তখনও নামেনি যদিও। সাড়ে ছ’টা থেকে অনুষ্ঠান হলেও চলে এসেছি সওয়া পাঁচটা নাগাদ। টিকিট নেই সঙ্গে, অথচ কাউন্টারেও কেউ নেই। কি যে করা উচিত সেটাই বুঝতে পারছি না। একা কোণে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছিলেন কুর্তা-পরা এক ভদ্রলোক, সাহস করে তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম-


“আচ্ছা, টিকিট কোথায় পাওয়া যাবে?”

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কবিতা, কলকাতা, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি | Tagged: , , , | 12 Comments »

‘খেলতে হলে প্রপার মোহনবাগান একাদশেই খেলবো, ওদের জুনিয়র টিমের হয়ে নয়’

Posted by bangalnama on December 31, 2009


কে না জানে বাঙালের অস্তিত্বের একটা বলিষ্ঠ উচ্চারণ ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাব। এই স্বরটিকে সম্মান জানিয়ে বাঙালনামা শুরু করলো ইস্টবেঙ্গল-সিরিজ। অতীত ও বর্তমানের ইস্টবেঙ্গল মহারথীদের নিয়মিত সাক্ষাৎকার প্রকাশের পরিকল্পনা থাকলো। এই সংখ্যায় রাখা হলো বাংলা ফুটবলের স্বর্ণোজ্জ্বল ষাটের দশকের বিখ্যাত ফুটবলার সুকুমার সমাজপতির সাক্ষাৎকারের প্রথম ভাগটি। বাঙালনামার পক্ষ থেকে সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অনির্বাণ দাশগুপ্ত


বাঙালনামা।। আপনার ছোটবেলার কিছু কথা বলুন-


সুকুমার সমাজপতি।। আমাদের আদি বাড়ি, অর্থাৎ আমার বাবার ছোটবেলা কেটেছে ফরিদপুরে। আমার নিজের জন্ম মামাবাড়িতে, পাবনা জেলার রতনগঞ্জ গ্রামে। আমার বেড়ে ওঠা এরপর থেকে কলকাতাতেই, ছোটবেলায় সাউথ সাবার্বান ইস্কুলে ভর্তি হই। সেখান থেকে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট উত্তীর্ণ হয়ে আশুতোষ কলেজে জিওলজি নিয়ে পড়াশোনা করেছি।


বাঙালনামা।। আপনার বাড়িতে কি খেলাধুলোর পরিবেশ ছিল? খেলার প্রতি আগ্রহ কি বাড়ির থেকেই পাওয়া?


সুকুমার সমাজপতি।। দ্যাখো, বাড়ির কথা বলতে গেলে বলতে হয়, সেদিক থেকে আমি ভীষণ ভাগ্যবান ছিলাম, খেলাধুলো এবং সংস্কৃতি-চর্চার দু’টো ধারাই আমাদের বাড়িতে সমান্তরালে বইতো। আমার বাবা, স্বর্গীয় কালিপদ সমাজপতি খুব ভালো আঁকতেন। এই যে দেওয়ালে অয়েল-পেইন্টিংগুলো দেখছো, এইগুলো ওঁর-ই আঁকা। তার সঙ্গেই উনি ফার্স্ট ডিভিশনে কালিঘাটের হয়ে ফুটবলও খেলতেন। আমার ঠাকুরদা, স্বর্গীয় নিবারণচন্দ্র সমাজপতি ছিলেন সেযুগের বিখ্যাত কীর্তন-গাইয়ে। কাকারাও খেলাধুলোয় উৎসাহী ছিলেন… তাই, খেলাধুলো নিয়ে উৎসাহ আমি বাড়ির সবার কাছ থেকেই পেয়েছি।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ইস্টবেঙ্গল, কলকাতা, ফিরে দেখা, ফুটবল, বাঙাল, মোহনবাগান, সংগীত, সাক্ষাৎকার | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , | 1 Comment »

ইয়ে হ্যায় বম্বে মেরি জান

Posted by bangalnama on October 25, 2009


গীতা দত্ত । বম্বের জীবন ও সংগীত


প্রথমে অনুরোধ এসেছিল কানু রায়’কে নিয়ে লেখার জন্য। অসাধারণ সুরকার (যদিও খুব বেশি কাজ করেননি) ছিলেন কিন্তু সচরাচর ওনাকে নিয়ে লেখা বা কথা বিশেষ হয় না। হঠাৎ এ অনুরোধ! ভাবতে না ভাবতে প্রশ্ন এল, কানু রায় সম্পর্কে গীতা দত্ত (রায়)-এর ভাই-ই তো? প্রচেষ্টা চলছে পূর্ববাংলার সাংগীতিক ব্যক্তিত্বদের নিয়ে বাঙালনামায় কিছু লেখালেখি করার। কিন্তু গোড়াতেই গলদ, কানু রায়ের সঙ্গে গীতা দত্তের সংগীত ছাড়া আর কোনো সম্পর্ক নেই, যদিও আজকের এই তথ্যবিপ্লবের যুগে অনেক জায়গাতেই দেখি লেখা উনি গীতা দত্তের ভাই বা দাদা কিছু একটা ছিলেন। এটা আদপেই ঠিক নয়, কাজেই আপাততঃ কানু রায়কে নিয়ে লেখার সুযোগটা হাতছাড়া হল।


কিন্তু গীতা দত্তকে নিয়ে লেখার সুযোগটাও খুব একটা কম লোভনীয় নয়। ওনাকে নিয়ে যে খুব একটা লেখালেখি হয়েছে তেমনও নয়। সম্প্রতি হৈমন্তী ব্যানার্জীর
‘Geeta Dutt – The Skylark’ ছাড়া আর কোনো পূর্ণাঙ্গ বই আছে কিনা ওনাকে নিয়ে তা আমার জানা নেই। তাই উৎসাহ নিয়ে লিখতে শুরু করলাম এটা জেনেই যে লেখাটা শেষ হতে সময় লাগবে। তাই পাঠক-পাঠিকারা যদি লেখার মধ্যে অসঙ্গতি পান, সে দোষ এই অধমের।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in সংগীত, সিনেমা | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 3 Comments »

বই আলোচনা ঃ ব্রাত্যজনের রুদ্ধসংগীত

Posted by bangalnama on August 31, 2009


ব্রাত্যজনের রুদ্ধসংগীত। দেবব্রত বিশ্বাস। করুণা প্রকাশনী। মূল্য ৫০ টাকা।


১৯২৭ সালের কলকাতা। আমহার্স্ট স্ট্রীটে অবস্থিত সিটি কলেজের রামমোহন হস্টেলের হিন্দু ছাত্ররা বায়না ধরে হস্টেলে সরস্বতী পুজো করতে দিতে হবে। সে সময়ে সিটি কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন হেরম্বচন্দ্র মৈত্র। কলেজের সংবিধান অনুসারে সরস্বতী পুজোর মতন ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান করতে দেওয়া চলে না, এই কারণে কর্তৃপক্ষ হস্টেলে পুজো করার অনুমতি দিতে অস্বীকৃত হন। শুরু হয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ছাত্রবিক্ষোভ। নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস এই বিক্ষোভে ছাত্রদের পক্ষে পূর্ণ সমর্থন দেন। বিরোধিতা করেন যাঁরা, তাদের মধ্যে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় প্রমুখ। (প্রসঙ্গতঃ, এই ঘটনাটির সময়কালে দেশে হিন্দু জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের উত্থান সূচীত হয়েছে, যথাক্রমে ১৯১৫ ও ১৯২৫-এ ‘অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা’ ও ‘রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের’ জন্ম হয়েছে।)


ঐ একই বছরে, ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জ হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় পাস করে ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে ভর্তি হন দেবব্রত ‘জর্জ’ বিশ্বাস। কিশোরগঞ্জের ব্রাহ্মপল্লীতে তাঁর বড়পিসীমার বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতেন। এমন সময় ডাক এল কলকাতা থেকে।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ফিরে দেখা, বই আলোচনা, বাংলাদেশ, ময়মনসিংহ, সংগীত, সাহিত্য, স্মৃতিচারণা, Reviews | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , | 4 Comments »

দাদুর গল্প

Posted by bangalnama on March 9, 2009



দাদু-নাতি সম্পর্কটা মনে হয় দুনিয়ার সেরা আদুরে সম্পর্ক। নাতনীরা দোষ নেবেন না যেন, পোলিটিক্যালি কারেক্ট হতে বলি, নাতি মানে পুং-স্ত্রী সকলেই। দুনিয়ায় এমন কে আছে যে কারুর না কারুর নাতি বা নাতনী নয়! কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ সকলের কপালে দাদুর আদর খাওয়া হয়ে ওঠে না। আমার ঠাকুর্দাদা মারা গিয়েছিলেন যখন আমার বছর খানেক বয়স। দাদু(মাতামহ) থাকতেন কলকাতায়, আর আমরা শিলিগুড়িতে। তাই, যদিও উনি আমাকে খুবই ভালবাসতেন, দেখা হত ন’মাসে ছ’মাসে একবার। এঁরা ছাড়াও, আমার সৌভাগ্য যে আমি আরেকজন দাদুর সান্নিধ্য পেয়েছিলাম।


তাঁর নাম গোপীমোহন রায়চৌধুরী। উনি আমার কিরকম দাদু হন তা আমি বহুদিন পর্যন্ত জানতাম না। ছোটবেলায় জানার খুব একটা ইচ্ছেও হয়নি, প্রয়োজনও ছিল না। মা একবার বলেছিলেন যে উনি বাবার খুড়ো হন। মা ও ডাকতেন তাঁকে কাকাবাবু বলেই। সুতরাং ব্যাপারটা মানিয়ে গেছিল।


আমরা যদিও পূর্ববঙ্গীয় ছিলাম, মা ও বাবা পড়াশোনা করেন কলকাতায়। তাই আমাদের ভাষায় পূর্ববঙ্গীয় ছাপ খুব একটা ছিল না। যদিও বাবা মাঝে মাঝে বন্ধুদের সাথে কথায় বাঙাল ভাষা ব্যবহার করতেন। আমি বলতাম শিলিগুড়ির একটা লোকাল ডায়ালেক্ট যেটা বাঙাল ভাষার গা-ঘেঁষা একটা উপভাষা বা ‘sub’ভাষা বলা চলে। কিন্তু দাদু বলতেন পাঁড় বাঙাল ভাষা, তাই দাদুর কথাবার্তা-গল্পসল্প সবই একটা অন্য মাত্রায় পৌঁছত। এখানে ছোট্ট করে দাদুর একটা বর্ণনা দিয়ে নিই। দাদু লম্বা-চওড়া লোক ছিলেন, যদিও এখন দাদুর ছবি দেখলে কেউ আর সেকথা বিশ্বাস করবে না। অবশ্য বয়সও তো অনেক হল। তাই সেটাই স্বাভাবিক, না? যতদূর মনে পড়ে, কোনোদিনও দাদুর মাথায় একটাও কালো চুল দেখিনি। দাদুর মাথাভরা সাদা চুল ছিল, টাক ছিল না। ভারী বাহারে পরিপাটি করে মাথায় তেল মেখে সোনার বোতাম লাগানো পরিষ্কার সিল্কের পাঞ্জাবি আর ধুতি পরে দাদু বেরোতেন – সকালে একবার আর সন্ধ্যাবেলায় একবার। রিকশায় ওঠা পছন্দ করতেন না তেমন। রুপো-বাঁধানো লাঠি হাতে টানটান হেঁটে যাওয়া দাদুর শরীরটা একটা চেনা চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছিল শিলিগুড়িতে।


দাদুর বিছানায় সারা বছর কম্বল পাতা থাকত। সেযুগে শিলিগুড়িতে বিশেষ গরম পড়ত না। দাদুর বিছানায় দাদুর কোলের কাছে আধশোয়া হয়ে বহু গল্প শুনেছি। সে গল্পে রাজপুত্র-রাজকন্যা থাকত না। আমার দাদু বানিয়ে গল্প বলতেন না। বলতেন তাঁর জীবনের নানা গল্প। আজ সেই গল্পের কিছু স্মৃতিচারণা করব।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ছোটবেলা, ফিরে দেখা, বাঙাল, সংগীত, স্মৃতিচারণা | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 6 Comments »

গুরু

Posted by bangalnama on February 21, 2009


ইউ ছাঁট কেতা যুক্ত মহানায়কের ভূত ভেবে ধান্দা করছেন, শিগগির মাসীমা দের ডেকে একটি ড্রিম ডেট ঘুষ দেবেন? না, অজান্তেই ‘দেব’ মিস করে গেছি ঠাউরে রচনাবলী থেকে ঝুল ঝারতে উদ্যত? আরে, রিলাক্স। হাত পা ছেডে় দিন। চা-এর ঠেকে, খেলার মাঠে, ইউনিয়ন অফিসে, যেখানে নিত্যনতুন গুরু ডাউনলোড হচ্ছে, সেখানে এরম চমকালে চলে? যে যেখানে আছেন (বসে বা দাঁডি়যে়), একটু ঢিলে দিযে় দিন, এটাই অনুরোধ। আরও ভাল, টুক করে গান চালিযে় দিন নাহয়।

হ্যাঁ, ঐটি। অপেক্ষা করুন, চন্দ্রবিন্দু কিক মারবে আস্তে। তখন দেখবেন, আপনার অতি পরিচিত বাংলা ভাষাটি দারুন সাবলীল হযে় মেস ঘরের বেওযা়রিশ হাওযা় দের সাথে খেযা়লখুশী উড়ছে। সেটিকে গাযে় জডি়যে় নিতে পারেন, নিজের মত করে। দেখে অবাক হতে পারেন, সাহিত্য দর্শন মারিযে় আসা আপনার রিফাইনড জীবনবোধ টুকুও এই সীমিংলি-চ্যাংডা় গানগুলির সাথে কি সুন্দর খাপে খাপ ফিট! এনলাইটেনমেন্ট এভাবেই আসেন। আর সব যুগেই তিনি হাজিরা দেন পকেটে এই প্রশ্ন নিয়ে:

আপনি কে?

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কলকাতা, বাংলা ব্যান্ড, ভাষা, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, সাহিত্য | Tagged: , , , , , , , , | 7 Comments »

The Musical Legacy of Brahmanbaria – II

Posted by bangalnama on January 23, 2009


(Continued from Part 1)

Of the musicians that hailed from the illustrious Bajaina Bari (House of Music) of Shibpur, Brahmanbaria, and the Seni-Maihar school, Alauddin Khan was undoubtedly the most influential. He lived for 110 years, played over 30 instruments from the string, wind, bow and percussion groups, was a master vocalist in dhrupad, dhamar and other traditional styles, composed several ragas, invented and modernized musical instruments, trained some of the most revered musicians of our times, and conceived the first ever musical orchestra in the history of Indian classical music. A larger-than-life portrait of Baba Alauddin Khan emerges from interviews and recounts given by the maestro himself and several of his students including Pandits Ravi Shankar and Nikhil Banerjee, Ustads Ashish Khan and Mobarak Hossain Khan, and filmmaker Ritwik Ghatak.

alauddin-0081

The early years

Towards the end of the 19th century, a child named Alam was born in the Khan household of Shibpur in rural Chittagong, bordering Tripura. “Ustad Alauddin Khan was my uncle”, writes Mobarak Hossain Khan. “We called him Laal Jetha. His complexion was ruddy, like raw turmeric, and hence the name, meaning ‘red uncle’.” He was an unusual child, a born vagabond, and became a musical prodigy very soon. He was sent to a Maktab to study when he was a child. But school was unattractive to the boy. He bunked classes regularly and instead, spent time in the local Kali temple, or on the ghats of the Titas, where sadhus and bauls would assemble to sing.

Read the rest of this entry »

Posted in চট্টগ্রাম, ফিরে দেখা, ব্রাহ্মণবেরিয়া, সংগীত | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , | 25 Comments »

The Musical Legacy of Brahmanbaria

Posted by bangalnama on September 18, 2008


The Brahmanbaria district in the Chittagong division of Bangladesh shares a political boundary with the present Indian state of Tripura, and was part of the greater Comilla district prior to 1984. Meghna and Titas sweep the plains of Brahmanbaria – long-standing witnesses to the cultural legacy of the land. Besides its rich literary heritage, where the likes of Adwaita Mallabarman immortalized Titas and the lives linked so inextricably to the river, Brahmanbaria also boasts of one of the creamiest musical lineages that the East has produced. No wonder the district is often fondly referred to as the cultural capital of Bangladesh!


Sabdar Hossain Khan, or Sadhu Khan, a musician from the Shibpur village of Brahmanbaria, had five sons – Aftabuddin, Samiruddin, Alauddin, Nayab Ali and Ayet Ali. While Alauddin went on to become the world-renowned legendary Ustad Baba Alauddin Khan, founder of the Maihar Gharana, the eldest and the youngest brothers were no less illustrious in their own rights. The next generation, comprising of Baba Alauddin’s children and disciples successfully carried forward the legacy, establishing the Khan family of Brahmanbaria as one of the most celebrated, torchbearing musical lineages in the history of Hindustani classical music.

Read the rest of this entry »

Posted in চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবেরিয়া, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি | Tagged: , , | 12 Comments »