বা ঙা ল না মা

Archive for the ‘কলকাতা’ Category

The Waiting Rooms of History

Posted by bangalnama on July 6, 2009



Do you remember, Kolkata
That green passport, my dark green shirt;
Arriving, drenched, at Sealdah Main
That day on the train from the border
I saw a shoeshine boy for the first time in my life.
It was a thrill, my dream city,
My first tram-car, my earliest first-class,
Read the rest of this entry »

Posted in উদ্বাস্তু ও জবরদখলকারী, কলকাতা, কলোনী, ক্যাম্প, পরিযাণ, পূর্ব পাকিস্তান | Tagged: , , , , , , , , , , | 3 Comments »

Partition Experiences of the East Bengali Refugee Women

Posted by bangalnama on July 6, 2009


Women’s experience of the Partition is marked by large scale rape, abduction and forced marriage. It has received special attention of several scholars over the last few years, particularly since the 1990s. They have tried to understand the women’s experience of the Partition in terms of gender and patriarchy. Patriarchy constructs women in a peculiar way—her respectability is confirmed to the degree to which she is able to retain her sexual purity, her sexuality is a threat to her; her body is not her own, and it is not only the question of her own honour, but also that of her family and community. She is the repository of her community’s honour. Therefore, in a situation of conflict rape becomes a symbolic form of dishonouring the community. And it was so at the time of Partition too. It is interesting that both the rival communities shared the same patriarchal conception of rape. The honour paradigm of the rape culture was no less harmful to the women than the actual physical violence. Rapes were accompanied with large scale abduction and forced marriage. It was on the bodies of women that the new national border was marked out; the edifices of the two nation states in South Asia were constructed.


In 1993, Ritu Menon, Kamla Bhasin, Urbashi Butalia and Karuna Channa initiated a new kind of research on Partition experience from the perspective of gender. Their focus was primarily on the sufferings of the Punjabi women in the aftermath of Partition.1 Later Urbashi Butalia rightly pointed out a serious gap in the historiography of Partition – the omission of the experiences in Bengal and East Pakistan (Bangladesh), which, in her opinion, required detailed attention in their own right.2 Thereafter, initiatives were taken to reconstruct the Partition experience of the Bengali women, particularly the Bengali Hindu women.3

Read the rest of this entry »

Posted in উদ্বাস্তু ও জবরদখলকারী, কলকাতা, কলোনী, ক্যাম্প, পরিযাণ, বঙ্গভঙ্গ | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 8 Comments »

ব্যান্ডমাস্টার—‘চাঁদের আলোয় তুষার পুড়তে থাকে’

Posted by bangalnama on April 11, 2009



“জ্যোতি বসু তোমায় সেলাম
তোমার কাছে এলাম।
আমায় তুমি দেবে কী?
-হাতল-ভাঙ্গা হাতুড়ি।”


সবে শুরু হয়েছে বামফ্রন্টের যুগ। জ্যোতি বাবুর কুর্সি তখন বেশ নড়বড়ে। হাত হাতুড়ি ধরবে না টলমলে চেয়ার সামলাবে, এই গবেষণা চলতে চলতে ‘৭৭-এর ১১ই নভেম্বরের ভোরবেলায়, বিপ্লবী থেকে প্রতি-বিপ্লবী সকলকেই ছাই ঘেঁটে পাপ খুঁজে বার করার মহান দায়িত্ব অর্পণ করে, দেড়’শ টাকার পাঞ্জাবি চাপিয়ে চলে গেলেন তুষার। পৈতৃক ঘাটের এক কোণে গণগণে আঁচের জাজিমে মোড়া শুকনো কাঠের বিছানায় গা এলিয়ে শেষ বারের মতো রুমাল নেড়ে গেলেন আমাদের উদ্দেশ্যে–হ্যাঁ আমাদের, যারা তখন ভ্রূণ হয়ে ওঠারই অবকাশ পায়নি।

***

সালটা সম্ভবতঃ দু’হাজার চার কি পাঁচ। কাশীপুর অঞ্চলের ‘এভারেডি’ কারখানার পাশের বাগানবাড়িটা ছিল কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবকের আড্ডা মারার জায়গা। সদ্য-এক্সপেল্-হওয়া নকশালপন্থী থেকে কৃত্তিবাস পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি, উঠতি ক্যামেরাম্যান থেকে শ্মশানের ডাক্তার, কেউ বাদ থাকত না সেই আড্ডায়। মায়া জগতে বিচরণের সকল উপাদানই থাকত মজুত। গেটের বাইরে থেকে ভেতরের দিকে তাকালে অনেক সময় মনে হত কুয়াশার ভিতর থেকে ভেসে আসছে অশরীরীদের গল্পগাছা। কখনো শোনা যেত ভাস্কর-এর ‘শীতকাল..’, কখনো বা কানে আসত ‘নষ্ট আত্মা..’ থেকে পড়ে যাওয়া একের পর এক কবিতা। চলত সারা রাত!

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কবিতা, কলকাতা, নড়াইল, সাহিত্য | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 27 Comments »

শীর্ষেন্দু – মানবজমিনের পার্থিব দূরবীন

Posted by bangalnama on April 10, 2009



shirshendu_mukherjeeসময়টা ১৯৬৬-এর শেষ বা ১৯৬৭-এর শুরু। দেশ পত্রিকার তৎকালীন সম্পাদক স্বনামধন্য শ্রী সাগরময় ঘোষ সে’বছরের শারদীয়ায় উপন্যাস লেখার জন্য দু’জন উদীয়মান লেখক কে আমন্ত্রণ করেন, এবং সেই সঙ্গে এও বলে দেন যে, যেকোনো একজনের লেখাই ছাপা হবে; অতএব, কে লিখবেন, সেটা যেন দু’জনে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করে নেন। তখন দেশ-এ মাত্র একটি উপন্যাসই প্রকাশিত হত, এখনকার মতো ডজন হারে উপন্যাস বিয়োনোর প্রচলন ছিলনা। প্রথম ব্যক্তি, শ্রী বরেণ গঙ্গোপাধ্যায়, ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণে উপন্যাস লিখতে অরাজী হন। অগত্যা দ্বিতীয় লেখকটিকেই প্রভূত অনিচ্ছা সত্ত্বেও লেখনী তুলে নিতে হয়। সেই বছর, অর্থাৎ ১৯৬৭ সালে, দেশ-এর পুজোসংখ্যায় বেরল ‘ঘুণপোকা’ – লেখক শীর্ষেন্দুর প্রথম উপন্যাস। এখন মনে হয়, ভাগ্যিস বরেণ বাবু রাজী হননি! তা না হলে শীর্ষেন্দুকে বাংলার পাঠক সমাজ সে’সময় পেত না, বা আমরা ‘ঘুণপোকা’র মতন একটি অসাধারণ উপন্যাস থেকে বঞ্চিত হতাম। ‘ঘুণপোকা’ নিয়ে নাকি সে’রকম কোনো শোরগোল ওঠেনি তৎকালীন বঙ্গীয় পাঠকসমাজে; শীর্ষেন্দুর নিজের ভাষায়, “….কোনো বিস্ফোরণ তো দূরের কথা, একটা কালীপটকার আওয়াজও হলনা….” – অথচ, ‘ঘুণপোকা’র মতন জটিল মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে খুব বেশী নেই।

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in ঔপন্যাসিক, কলকাতা, ময়মনসিংহ, সাহিত্য | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , , | 8 Comments »

উত্তরণ – একটি শিক্ষামূলক সামাজিক গাথা

Posted by bangalnama on March 19, 2009



জর্জ বার্কার। তোবড়ানো চোয়াল। গোঁফ তার কামানো। স্যার হেনরি লরেন্স তার দাদু। জর্জ ঘটি। আজ তার পেছনে শ্বেতশুভ্র বিমানবন্দর। তার সামনে দিগন্তবিস্তৃত শহর তিলোত্তমা কলকাতা। জর্জের বহু প্রাচীন আত্মীয় ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে কুলীনসমাধি লাভ করেছে। সেই সব নাম মর্মরের দেওয়ালে উৎকীর্ণ আছে। কিন্তু আজ, এখন, তাকে মনে রাখতে হবে যে তার শিকড় কিন্তু অক্সফোর্ডশায়ারের তৃণময় প্রান্তরের মধ্যে অবস্থিত যতিচিহ্নের ন্যায় একটি ক্ষুদ্র গ্রামে মাত্র। আর তাই, ঠিক সেই কারণেই, শহরের সহস্র রাস্তার মধ্যে এই মুহূর্তে লক্ষ ট্যাক্সির কোলাহল ও ঝঞ্ঝাবাত সামলে কুজ্ঝটিকাময় দিগন্তের দিকে তাকিয়ে তাকে নিজে হাতে বেছে নিতে হবে সে কোন দিকে যাবে। উত্তর, না দক্ষিণ। জর্জ নিজের পরণের পোষাকের দিকে একবার তাকালো। গনগনে চুল্লীর মতো আকাশের দিকে চোখ তুলে বললো, বলো, এবার আমি কী করবো? ছায়াপিন্ড দিলো না উত্তর। জর্জ ডান হাত তুলে দুই ভুরুর ওপর বেয়ে আসা ঘাম সপসপে করে মুছে নিলো। সে তার উত্তর পেয়ে গেছে। ‌ইন্ডিয়ান মিরর স্ট্রীট হবে তার আস্তানা। উত্তর চেয়ে জর্জ উত্তর পেয়েছে, এজন্য তাকে অনেক কিছু খোয়াতে হবে, যার একটি, অবশ্যই, তার পরণের পোষাক।




রফি আহমেদ কিদওয়াই রোড, তাকে প্রায় নব্বই ডিগ্রীতে কেটেছে লেনিন সরণী, কেটে ফেলায় উল্টোদিকটার নাম হয়েছে নির্মলচন্দ্র দে স্ট্রীট। ওদিকে, মানে অক্রূর দত্ত লেন, ক্রীক রো, কিংবা গোকুল বড়াল স্ট্রীটের দিকে আমরা তাকাবো না। এমনকি উত্তর-পশ্চিম দিকে বিপ্লবী অনুকূল চন্দ্র স্ট্রীটে উপস্থিত ক্যালকাটা গার্লস স্কুল ও কামালয় সেন্টার, এমন দৈব দ্ব্যহস্পর্শকেও আমরা অনায়াসে উপেক্ষা করবো। হেথা নয়, অন্য কোনোখানে, নীচে, চোখ রাখুন। ওই যে জর্জ, পরনে একটি বাঁদিপোতা গামছা, হাজি মহম্মদ মহসীন স্কোয়ারের সামনে ডিস্পেন্সরি থেকে সে একটি খয়েরি খামে কি যেন গোপনে কিনে দেদার বক্স লেন দিয়ে চার্চের দিকে পেছন রেখে ডক্টর লেন, পূরণ চন্দ্র নাহার অ্যাভিনিউ এইসব আঁকাবাঁকা পথে গিয়ে আবার সেই ইন্ডিয়ান মিরর স্ট্রীটের অকুস্থলে আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু সঁিড়ি দিয়ে ওপর অবধি উঠতে পারেনি, নীচে লোহার কারখানায় টিভিতে মোহনবাগানের খেলা হচ্ছে। জর্জ সেখানে এঁটুলির মতো আটকেছে। ভোরের বাসী সিঙাড়ায় টক টক ঢঁেকুরে তার অস্বস্তি হলেও, পেটে তার বাড়বানল, সর্বগ্রাসী ক্ষুধা। কে যেন তাকে কানে কানে এসে কুডাক দিচ্ছে, দুটো ডালপুরী দিয়ে অল্প বোঁদে প্যঁাদালে মন্দ হতো না। মানুষের জীবন কী? সে কি কেবলই কৃমি? কেবলই যাতনাময়? এইসব ভাবতে ভাবতে জর্জ দাঁত কিড়মিড় করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ছে, মোহনবাগান মাঝে মাঝেই গোল খাচ্ছে, তাই আবার জেগে উঠছে। প্রাগুক্ত গামছা তার জীবনের বিভঙ্গে এখন অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কলকাতা, ঘটি, বাঙাল, মোহনবাগান, রম্যরচনা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি | Tagged: , , , , , , , , , , , , , , , | 4 Comments »

গুরু

Posted by bangalnama on February 21, 2009


ইউ ছাঁট কেতা যুক্ত মহানায়কের ভূত ভেবে ধান্দা করছেন, শিগগির মাসীমা দের ডেকে একটি ড্রিম ডেট ঘুষ দেবেন? না, অজান্তেই ‘দেব’ মিস করে গেছি ঠাউরে রচনাবলী থেকে ঝুল ঝারতে উদ্যত? আরে, রিলাক্স। হাত পা ছেডে় দিন। চা-এর ঠেকে, খেলার মাঠে, ইউনিয়ন অফিসে, যেখানে নিত্যনতুন গুরু ডাউনলোড হচ্ছে, সেখানে এরম চমকালে চলে? যে যেখানে আছেন (বসে বা দাঁডি়যে়), একটু ঢিলে দিযে় দিন, এটাই অনুরোধ। আরও ভাল, টুক করে গান চালিযে় দিন নাহয়।

হ্যাঁ, ঐটি। অপেক্ষা করুন, চন্দ্রবিন্দু কিক মারবে আস্তে। তখন দেখবেন, আপনার অতি পরিচিত বাংলা ভাষাটি দারুন সাবলীল হযে় মেস ঘরের বেওযা়রিশ হাওযা় দের সাথে খেযা়লখুশী উড়ছে। সেটিকে গাযে় জডি়যে় নিতে পারেন, নিজের মত করে। দেখে অবাক হতে পারেন, সাহিত্য দর্শন মারিযে় আসা আপনার রিফাইনড জীবনবোধ টুকুও এই সীমিংলি-চ্যাংডা় গানগুলির সাথে কি সুন্দর খাপে খাপ ফিট! এনলাইটেনমেন্ট এভাবেই আসেন। আর সব যুগেই তিনি হাজিরা দেন পকেটে এই প্রশ্ন নিয়ে:

আপনি কে?

বাকি অংশটি এখানে পডু়ন…

Posted in কলকাতা, বাংলা ব্যান্ড, ভাষা, সংগীত, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, সাহিত্য | Tagged: , , , , , , , , | 7 Comments »